In this website various contents about science are given.You can easily understand the secret of science. And the hard science events are highlighted here very easily.
ওয়েবসাইট এর জন্য লিখতে চাও??
Get link
Facebook
Twitter
Pinterest
Email
Other Apps
ওয়েবসাইট এর জন্য লিখতে চাও??
ওয়েবসাইটের জন্য লিখতে চাইলে তোমার হাতে লেখা কিংবা word processor এ লেখা science কনটেন্ট নিচের মেইলে পাঠিয়ে দাও।
আমাদের প্রতিদিনের জীবনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের মৌলিক সংখ্যা প্রয়োজন । কিছু মৌলিক সংখ্যা যাদুর মতো। এই মৌলিক সংখ্যা নীচে দেওয়া আছে । মৌলিক সংখ্যা গুলির পিছনে গোপনীয়তা ১. ১৯৭৯৩৩৯৩৩৯ এই মৌলিক সংখ্যা যার ডান দিক থেকে এক এক করে অঙ্ক কমিয়ে আনলেও একটি মৌলিক সংখ্যা হয়। ২. 4n+1 ধরনের মৌলিক সংখ্যা কে দুটি বর্গের যোগফল হিসাবে লেখা যায়। ৩. ফিবোনাচ্চি মৌলিক সংখ্যা ২,৩,৫,১৩,৮৯ ৪.(৮২৮১৮০৭৯..........১০৯৮৭৬৫৪৩২১) এটি ১৫৫ অঙ্কের একটি মৌলিক সংখ্যা । এটি বাম দিক থেকে শুরু কর ৮২ পর্যন্ত বিস্তৃত। ৫.যেসব মৌলিক সংখ্যা কে ৪ দ্বারা ভাগ করলে ভাগশেষ 1 থাকে সেগুলোকে দুটি সংখ্যার বর্গ রূপে লেখা যায়। ৬.যেকোনো দুটি মৌলিক (২ বাদে) সংখ্যা র যোগফল যৌগিক হয়। এর পরের পোস্ট আরো এমন মজার মজার গণিত এর সম্পর্কে জানতে পারবে। সেজন্য এই সাইট টি subscribe করে রাখুন। For more information please join our Group on facebook group
রাসায়নিক বিক্রিয়া ১) সংযোজন বিক্রিয়াঃ- যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় দুই বা ততোধিক মৌলিক বা যৌগিক পদার্থ পরস্পর বিক্রিয়া করে একটি মাত্র যৌগ উৎপন্ন করে তাকে সংযোজন বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- NH3 + HCL → NH4CL, . ২) বিযোজন বিক্রিয়াঃ- যে বিক্রিয়ায় একটি যৌগ বিভক্ত হয়ে দুই বা ততোধিক মৌল বা যৌগে পরিনত হয় তাকে বিযোজন বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- HCL → H2 + CL2 . ৩) দ্বিবিযোজন ( বিনিময় ) বিক্রিয়াঃ- যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় দুটি ভিন্ন যৌগের অণুর মৌল স্থান অদল বলদ করে বা বিনিময় করে একাধিক নতুন অণু গঠন করে তাকে বিনিময় বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- AgNO3 + NaCL → AgCL + NaNO3, . ৪) প্রতিস্থাপন বিক্রিয়াঃ- যে রাসায়নিক একটি মৌল অন্য একটি যৌগের অণুর এক বা একাধিক পরমাণুকে সরিয়ে নিজেই তার স্থান দখল করে নতুন যৌগ উৎপন্ন করে তাকে প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- Zn + H2SO4 → ZnSO4 + H2. . ৫) প্রশমন বিক্রিয়াঃ- যে বিক্রিয়ায় একটি এসিড বা একটি ক্ষারকের সংযোগে লবণ ও পানি উৎপন্ন হয় তাকে প্রশমন বিক্রিয়া বলে , যেমনঃ- 2HCL + MgO → MgCl2 + H2
কেপলারের প্রথম সূত্রটি আমরা শিখেছি । এবার আমরা কেপলারের ২য় সূত্রটি শিখব । এটি নিচে বর্ণনা করা হলো - গ্রহ এবং সূর্যের সাথে সংযোজকারী ব্যাসার্ধ রেখা কক্ষপথে সমান সময়ে সমান ক্ষেত্রফল অতিক্রম করে (A line joining a planet and sun sweeps out equal areas during equal intervals of time)। আচ্ছা ব্যাপারটি একটা চিত্রের সাহায্যে দেখা যাক- কোনো গ্রহ যে বেগে সূর্যের চারদিকে ঘুরছে তা প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। একটি গ্রহ যখন সূর্যের কাছাকাছি অবস্থান করে তখন তার গতি বেশি থাকে এবং সূর্য থেকে দূরে অবস্থান করলে এর গতি কমে যায়। যদি সূর্যের কেন্দ্র থেকে গ্রহের কেন্দ্র পর্যন্ত একটি সংযোগ সরলরেখা কল্পনা করা হয়, সেই কল্পিত রেখাটি সমান সময়ে সমান দূরত্ব অতিক্রম করবে। ছবি থেকে তোমরা দেখতে পারছ গ্রহটি যখন সূর্যের কাছাকাছি অবস্থান করে তখন যে ক্ষেত্রফলের সৃষ্টি হয় তা একটি ছোট প্রশস্ত ত্রিভুজের মত। কিন্তু গ্রহটি যখন সূর্য থেকে দূরে অবস্থান করে তখন ক্ষেত্রফলটি হয় একটি সরু, লম্বা ত্রিভুজের মত। কেপলারের দ্বিতীয় সূত্র মতে, এই ক্ষেত্রফলগুলোর আকার যেমনই হোক না কেন এরা পরস্পর সমান হবে।
Comments
Post a Comment