Posts

Showing posts with the label physics

পদার্থবিজ্ঞান হবে এবার আরও সহজ

Image
  পদার্থবিজ্ঞান   ( Physics ) আমার কাছে এক রহস্যময় বিষয়। অতিমাত্রায় কাঠখোট্টা মনে হয় অনেকের কাছেই। এই জিনিস পড়তে নিলে বেশিরভাগই আমার মাথার উপর দিয়ে চলে যায়। তখন খুব অসহায় লাগে। অতিমাত্রায় কাঠখোট্টা মনে হয় অনেকের কাছেই। তাই ঘেটেঘুটে একটি নোট তৈরী করলাম আমার এবং আমার সমগোত্রীয়দের জন্য, শুধুমাত্র  পদার্থবিজ্ঞান   বুঝার জন্য! শুরু করি… লেকচারের পূর্বে বিষয়বস্তু (Topic)পড়া : কোনো বিষয় নিয়ে পড়ার সময় আগে শুধু রিডিং করে তা বুঝতে ও নিজে নিজে তা আয়ত্ত করার চেষ্টা করতে হবে। নিজের পূর্বের পঠিত বিষয়গুলোর মাধ্যমে নতুন বিষয়টির সাথে আন্তঃসম্পর্ক খুঁজতে হবে, ও নিজের কনসেপ্ট ডেভেলপ করতে হবে। এর মধ্যে আবার ম্যাথটিকাল টার্মগুলোর পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো শক্ত ধারণা পোষন না করাই  ভাল। ক্লাসগুলোতে মনযোগ দেয়া : পূর্বে নিজের মাঝে তৈরী করা কনসেপ্টগুলোকে এই সময়ে পুরোপুরি স্বচ্ছ করে নিতে হবে। দূর্বোধ্য অংশগুলো এই সময়েই ক্লিয়ার করে নিতে হবে। স্যার যখন ম্যাথমেটকাল টার্মগুলো প্রতিপাদন করবেন তখন পুরো Derivation টি মনে না থাকলেও অন্তত “পর্যায়ক্রমিক যা ঘটছে” তার আপনার সাধারন ধারনা রাখুন। ক্লাসগুলো চলাকালীন  নোট করুন ও স্য

সূত্রে সূত্রে মহাবিশ্ব : কেপলারের ২য় সূত্র

Image
কেপলারের প্রথম সূত্রটি আমরা শিখেছি । এবার আমরা কেপলারের ২য় সূত্রটি শিখব । এটি নিচে বর্ণনা করা হলো - গ্রহ এবং সূর্যের সাথে সংযোজকারী ব্যাসার্ধ রেখা কক্ষপথে সমান সময়ে সমান ক্ষেত্রফল অতিক্রম করে (A line joining a planet and sun sweeps out equal areas during equal intervals of time)। আচ্ছা ব্যাপারটি একটা চিত্রের সাহায্যে দেখা যাক- কোনো গ্রহ যে বেগে সূর্যের চারদিকে ঘুরছে তা প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। একটি গ্রহ যখন সূর্যের কাছাকাছি অবস্থান করে তখন তার গতি বেশি থাকে এবং সূর্য থেকে দূরে অবস্থান করলে এর গতি কমে যায়।   যদি সূর্যের কেন্দ্র থেকে গ্রহের কেন্দ্র পর্যন্ত একটি সংযোগ সরলরেখা কল্পনা করা হয়, সেই কল্পিত রেখাটি সমান সময়ে সমান দূরত্ব অতিক্রম করবে। ছবি থেকে তোমরা দেখতে পারছ গ্রহটি যখন সূর্যের কাছাকাছি অবস্থান করে তখন যে ক্ষেত্রফলের সৃষ্টি হয় তা একটি ছোট প্রশস্ত ত্রিভুজের মত। কিন্তু গ্রহটি যখন সূর্য থেকে দূরে অবস্থান করে তখন ক্ষেত্রফলটি হয় একটি সরু, লম্বা ত্রিভুজের মত। কেপলারের দ্বিতীয় সূত্র মতে, এই ক্ষেত্রফলগুলোর আকার যেমনই হোক না কেন এরা পরস্পর সমান হবে।

সূত্রে সূত্রে মহাবিশ্ব: প্রশ্নের উত্তর ১

Image
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে আমাদের বিভিন্ন  সূত্র   দরকার।গণিতের জন্য আমাদের  সূত্রে র   প্রয়োজন। অনেক বিজ্ঞানী বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন  সূত্র   আবিষ্কার করেছিলেন।তাদের থেকে বিজ্ঞানী কেপলার বিভিন্ন  সূত্র   আবিষ্কার করেছিলেন । আমরা আজ সেগুলি সম্পর্কে কথা বলব প্রশ্নটা ছিল যেহেতু সূর্যকে কেন্দ্র করে আটটি গ্রহ বিভিন্ন কক্ষপথে ঘুরছে সেহেতু তাদের ফোকাসও তো ভিন্ন হবার কথা । কিন্তু সূর্য তো একটা । কীভাবে সম্ভব? উপরের চিত্রে দেখানো হলো কিভাবে বিভিন্ন গ্রহের কক্ষপথ ভিন্ন হওয়া সত্ত্বেও সূর্যকে একটি ফোকাসে রেখে উপবৃত্তাকার পথে ঘোরে  । পরের লেখাটি হবে কেপলারের গ্রহের গতিসংক্রান্ত ২য় সূত্র  নিয়ে ।

গ্রহের গতিসংক্রান্ত কেপলারের প্রথম সূত্র

Image
                                                        সূত্রে সূত্রে মহাবিশ্ব                     গ্রহের গতিসংক্রান্ত কেপলারের প্রথম সূত্র আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে আমাদের বিভিন্ন সূত্র   দরকার।গণিতের জন্য আমাদের সূত্রে র  প্রয়োজন। অনেক বিজ্ঞানী বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন সূত্র   আবিষ্কার করেছিলেন।তাদের থেকে বিজ্ঞানী কেপলার বিভিন্ন সূত্র   আবিষ্কার করেছিলেন । আমরা আজ সেগুলি সম্পর্কে কথা বলব। আমরা যদি মহাবিশ্বের বিভিন্ন বস্তুর অবস্থান, ঘূর্ণনের সময়কাল, বেগ ইত্যাদির সূত্র নিয়ে আলোচনা করতে চাই তাহলে আমাদের প্রথমেই শুরু করা উচিত কেপলারের গ্রহের গতিসংক্রান্ত সূত্র দিয়ে । এ পর্বে আমরা শুধু প্রথম সূত্র টি আলোচনা করব । তবে প্রথম সূত্র টি বোঝার আগে আমাদের দুটি বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত । সেগুলো হলো - উপবৃত্ত (Ellipse) কেন্দ্রবিন্দু বা ফোকাস (Focus)                                                                                                        উপবৃত্ত (Ellipse) : উপবৃত্ত হলো একটি বিশেষ বক্ররেখা যার মধ্যে অবস্থিত দুইটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে উপবৃত্তের উপর যেকোনো বিন