পদার্থবিজ্ঞান হবে এবার আরও সহজ
পদার্থবিজ্ঞান (Physics) আমার কাছে এক রহস্যময় বিষয়। অতিমাত্রায় কাঠখোট্টা মনে হয় অনেকের কাছেই। এই জিনিস পড়তে নিলে বেশিরভাগই আমার মাথার উপর দিয়ে চলে যায়। তখন খুব অসহায় লাগে। অতিমাত্রায় কাঠখোট্টা মনে হয় অনেকের কাছেই। তাই ঘেটেঘুটে একটি নোট তৈরী করলাম আমার এবং আমার সমগোত্রীয়দের জন্য, শুধুমাত্র পদার্থবিজ্ঞান বুঝার জন্য! শুরু করি…
লেকচারের পূর্বে বিষয়বস্তু (Topic)পড়া :
কোনো বিষয় নিয়ে পড়ার সময় আগে শুধু রিডিং করে তা বুঝতে ও নিজে নিজে তা আয়ত্ত করার চেষ্টা করতে হবে। নিজের পূর্বের পঠিত বিষয়গুলোর মাধ্যমে নতুন বিষয়টির সাথে আন্তঃসম্পর্ক খুঁজতে হবে, ও নিজের কনসেপ্ট ডেভেলপ করতে হবে। এর মধ্যে আবার ম্যাথটিকাল টার্মগুলোর পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো শক্ত ধারণা পোষন না করাই ভাল।
কোনো বিষয় নিয়ে পড়ার সময় আগে শুধু রিডিং করে তা বুঝতে ও নিজে নিজে তা আয়ত্ত করার চেষ্টা করতে হবে। নিজের পূর্বের পঠিত বিষয়গুলোর মাধ্যমে নতুন বিষয়টির সাথে আন্তঃসম্পর্ক খুঁজতে হবে, ও নিজের কনসেপ্ট ডেভেলপ করতে হবে। এর মধ্যে আবার ম্যাথটিকাল টার্মগুলোর পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো শক্ত ধারণা পোষন না করাই ভাল।
ক্লাসগুলোতে মনযোগ দেয়া :
পূর্বে নিজের মাঝে তৈরী করা কনসেপ্টগুলোকে এই সময়ে পুরোপুরি স্বচ্ছ করে নিতে হবে। দূর্বোধ্য অংশগুলো এই সময়েই ক্লিয়ার করে নিতে হবে। স্যার যখন ম্যাথমেটকাল টার্মগুলো প্রতিপাদন করবেন তখন পুরো Derivation টি মনে না থাকলেও অন্তত “পর্যায়ক্রমিক যা ঘটছে” তার আপনার সাধারন ধারনা রাখুন। ক্লাসগুলো চলাকালীন নোট করুন ও স্যারকে প্রশ্ন করুন।( আমাদের পরিচিত পরিবেশে আমরা নিজেরা তো প্রশ্ন করিই না, আরেকজন প্রশ্ন করে বসলে থাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে ও ছাড়িনা। প্লিজ এটা করবেননা।)
পূর্বে নিজের মাঝে তৈরী করা কনসেপ্টগুলোকে এই সময়ে পুরোপুরি স্বচ্ছ করে নিতে হবে। দূর্বোধ্য অংশগুলো এই সময়েই ক্লিয়ার করে নিতে হবে। স্যার যখন ম্যাথমেটকাল টার্মগুলো প্রতিপাদন করবেন তখন পুরো Derivation টি মনে না থাকলেও অন্তত “পর্যায়ক্রমিক যা ঘটছে” তার আপনার সাধারন ধারনা রাখুন। ক্লাসগুলো চলাকালীন নোট করুন ও স্যারকে প্রশ্ন করুন।( আমাদের পরিচিত পরিবেশে আমরা নিজেরা তো প্রশ্ন করিই না, আরেকজন প্রশ্ন করে বসলে থাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে ও ছাড়িনা। প্লিজ এটা করবেননা।)
বাড়িতে রিভাইজ করা :
আহরিত জ্ঞানকে আত্মস্থ করার জন্য বাড়িতে গিয়ে পড়াকে আবার রিভাইজ করুন। ম্যাথম্যাটিকাল কনসেপ্টগুলো হাতে কলমে প্রয়োগ করতে হবে।
আহরিত জ্ঞানকে আত্মস্থ করার জন্য বাড়িতে গিয়ে পড়াকে আবার রিভাইজ করুন। ম্যাথম্যাটিকাল কনসেপ্টগুলো হাতে কলমে প্রয়োগ করতে হবে।
মৌলিক সূত্রগুলো দিকে মনোযোগ দিন:
পদার্থবিজ্ঞানের কিছু গুটি কয়েক সূত্রের সমষ্টি এবং এই সূত্রগুলি পদার্থ বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি এই সূত্র গুলো ভালোভাবে মনে রাখলে আপনি খুব সহজেই পদার্থবিজ্ঞানে অন্যান্য অংশগুলো বুঝতে পারবেন তবে সূত্র গুলো মুখস্ত করার চেয়ে মনে রাখার চেষ্টা করবেন সবচেয়ে ভালো হয় যদি সূত্রগুলোর জন্য মাইন্ড ডেভলপ করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই যেকোনো সময়ই সূত্রগুলি ব্যবহার করতে পারবেন
পদার্থবিজ্ঞানের কিছু গুটি কয়েক সূত্রের সমষ্টি এবং এই সূত্রগুলি পদার্থ বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি এই সূত্র গুলো ভালোভাবে মনে রাখলে আপনি খুব সহজেই পদার্থবিজ্ঞানে অন্যান্য অংশগুলো বুঝতে পারবেন তবে সূত্র গুলো মুখস্ত করার চেয়ে মনে রাখার চেষ্টা করবেন সবচেয়ে ভালো হয় যদি সূত্রগুলোর জন্য মাইন্ড ডেভলপ করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই যেকোনো সময়ই সূত্রগুলি ব্যবহার করতে পারবেন
সাধারণ সমীকরণ গুলো মনে রাখুন
পদার্থ বিজ্ঞানের অনেক সমীকরণ আছে যা আপনি পড়াশোনা অনেকবার পাবেন এগুলোর মধ্যে কিছু সমীকরণ খুবই সহজ আবার কিছু সমীকরণ খুবই জটিল কিন্তু মজার ব্যাপার হলো জটিল সমীকরণ গুলো সবগুলো সাধারণ সমীকরণ থেকেই আসে তাই সবার আগে পদার্থ বিজ্ঞানের সাধারণ সমীকরণগুলো আয়ত্ত করে ফেলুন।
গাণিতিক সমস্যা এই এককের ব্যবহার ভালো করে আয়ত্ত করুন
- কিলোগ্রাম
- বল/ নিউটন
- মিটার per সেকেন্ড
- কিলোজুল
- পাওয়ার/ ওয়ার্ড
অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান করা :
Finally এই কাজটি আপনাকে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করবে । পাশাপাশি এর মাধ্যমে টপিক সম্পর্কে আপনার ধারণা আরো স্পষ্ট হবে।
Finally এই কাজটি আপনাকে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করবে । পাশাপাশি এর মাধ্যমে টপিক সম্পর্কে আপনার ধারণা আরো স্পষ্ট হবে।
টিপস :
– গাণিতিক সমস্যা সমধান করার সময় Details এর উপর অধিক গুরুত্ব দিন।
– গণিতের উপর দক্ষতা অপরিহার্য। উপরের লেভেলে বেশিরভাগই Applied Math, বিশেষ করে ক্যালকুলাস। এক্ষেত্রে ইন্টিগ্রালগুলো সেট করতে পারাটা একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।
– কনসেপ্ট গুলোর উপর অধিক কন্সেনট্রেট করুন। এগুলো আপনাকে শুধু গাণিতিক সমস্যা সমাধানেই সাহায্য করবে না, সমস্যা সমাধানের সময় আপনি মনে মনে একটি প্রতিরূপ (Image) সহজেই তৈরী করতে পারবেন।
– গাণিতিক সমস্যা সমধান করার সময় Details এর উপর অধিক গুরুত্ব দিন।
– গণিতের উপর দক্ষতা অপরিহার্য। উপরের লেভেলে বেশিরভাগই Applied Math, বিশেষ করে ক্যালকুলাস। এক্ষেত্রে ইন্টিগ্রালগুলো সেট করতে পারাটা একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।
– কনসেপ্ট গুলোর উপর অধিক কন্সেনট্রেট করুন। এগুলো আপনাকে শুধু গাণিতিক সমস্যা সমাধানেই সাহায্য করবে না, সমস্যা সমাধানের সময় আপনি মনে মনে একটি প্রতিরূপ (Image) সহজেই তৈরী করতে পারবেন।
Comments
Post a Comment